আ,ফ,ম মহিউদ্দিন শেখ, কিশোরগঞ্জ ( নীলফামারী) থেকে  নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজলোর র্পূব দলিরাম সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীর ছাত্রী লিপা আক্তারকে আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষার ফি নিয়ে স্কুলে না যাওয়ার কারণে মারধর, কাঁনধরে উঠবস ও স্কুল ফিডিং বিস্কুট না দিয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয় ।অভিযুগ সূত্রে জানা যায়, লিপা আক্তার খামার মোহনা গ্রামের দিন মজুর আবুল কালাম আজাদের মেয়ে সে র্পূব দলিরাম সঃ প্রাথমকি বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীর ছাত্রী।

প্রতিদিনের  মত সে গত ৪ নভেম্বর রোজ সোমবার সকালে স্কুলে যায়।কিন্তু  ঐ স্কুলের শ্রেণী শিক্ষক পরীক্ষার ফি না নিয়ে স্কুলের পিয়ন আব্দুর রহিমের মাধ্যমে টাকা উত্তলোন করে। আব্দুর রহিম লিপির কাছে টাকা চায়।লিপা টাকা না দিতে পারায় তাকে মারধর,কাঁনধরে উঠবস করায় ও স্কুল বিস্কুট না দিয়ে বলে,দেখ বিস্কুট না পেলে কেমন লাগে। কালকে টাকা নিয়ে আসলে তারপর বিস্কুট পাবি।লিপা কাঁদতে কাঁদতে তার বাবা আবুল কালাম কে গিয়ে এ কথা বলে।শুধু তাই নয় স্কুলে সরকারী নিয়ম কে তোয়াক্কা না করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে বেশি করে পরীক্ষার ফি নেয়া হয়। আব্দুর  রহিম পিয়ন হয়েও স্কুলের বিভিন্ন কাজেই দখলদারি করে, কারণ তার বাবা ঐ স্কুলের সভাপতি ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় স্কুলে চার জন শিক্ষক হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করলেও  উপস্থতি আছেন তিন জন। এবং শিক্ষক কক্ষে ধাত্রী রানী নামে এক শিক্ষিকা  ক্লাস করাচ্ছেন , ক্লাস রুমে একটি কুকুর ও বসে আছে সে দিকে তার কোন প্রতিক্রিয়া নেয়। পিয়ন আব্দুর রহিমের খোজ করলে জানা যায়,সে স্কুলে নেয়। বার বার তার মোবাইল ফোনে কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি । এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক রনজিত কুমার সরকাররে সাথে কথা হলে তিনি বলেন আসলে আমি সে সময় স্কুলে ছিলাম না।বিষয়টি আমি সঠিক জানিনা ।

 

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে