সিরাজগঞ্জ থেকে,মারুফ সরকার ঃসিরাজগঞ্জের নিকট যমুনা নদীর পানি দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। গতকাল যমুনা নদীর পানি বিপদ সিমার ১৭.০২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ।

এদিকে পানি বৃদ্ধির কারনে সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, চৌহালি, কাজিপুর ও শাহজাদ পুর উপজেলার যমুনা চর এলাকার ২৭ টি ইউনিয়ন বন্যা কবলিত হয়ে কয়েক হাজার মানুষ পানি বন্ধি হয়ে পরেছে । বন্যার পানি বাড়ি-ঘরে উঠায় বন্যাকবলিত এলাকার মানুষগুলি উচু বাধ বা বিভিন্ আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানা গেছে । রবিবার সকালে সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্ন বন্যা দূর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন ।

এ সময় তিনি বলেন, পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী মজুদ আছে চাহিদা পাওয়া মাত্রই ত্রাণ সামগ্রী সরবরাহ করে বিতরন করা হবে। আর পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্তির জন্য কয়েকটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। বন্যা মোকাবেলা করার জন্য সকল প্রস্তুতিই গ্রহন করা হয়েছে।বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বালির বস্তা নিক্ষেপ কাজ শুরু করা হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম জানান যে কোন পরিস্থিতির মোকাবেলার জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছেন। অপরদিকে পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে নির্মানাধীন শহর রক্ষা বাঁধে আবারো ধস নেমেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাঁধটির খগেন ঘাট সংলগ্ন দক্ষিণের ব্রীজ থেকে সিদ্দিকের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ৭৫ মিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। একারনে যুমনা তীরবর্তী মানুষের মধ্যে মারাক্তক আতঙ্ক বিরাজ করছে।

তারা নিরাপদ স্থানে সওে যাচ্ছে ।পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে টাঙ্গাইল সদর উপজলোর সরাতৈল থেকে দক্ষিণে নাগরপুর উপজেলার পুকুরিয়া, খগনেরে ঘাট, সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার ঘোরজানের চেকির মোড়, আজমিুদ্দি মোড়, খাসকাউলিয়া, জোতপাড়া পর্যন্ত সাত কিলোমিটার

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে