ডেস্ক রিপোর্টঃ রাঙামাটিতে দুর্বৃত্তদের ব্রাশফায়ারে নিহত পাঁচজনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনও কোনো মামলা বা গ্রেফতার করা হয়নি।শুক্রবার রাতে এসব মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে পুলিশি নিরাপত্তায় নানিয়ারচর থেকে ইউপিডিএফের (গণতান্ত্রিক) শীর্ষ নেতা তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মাসহ তিনজনের মরদেহ খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে আনা হয়। অপর দুইজন হলেন জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা) সমর্থিত মহালছড়ি উপজেলা যুব সমিতির সভাপতি সুজন চাকমা (৩০) ও জিমিত চাকমা। তিনজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের পর রাতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

একই ঘটনায় নিহত মাইক্রোবাস চালক পনছড়ির ফাতেমা নগরের সজিব হাওলাদার ও মহালছড়ির নতুন সমিল এলাকার সেতু লাল চাকমার মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

উল্লেখ্য, হতাহতরা শক্তিমান চাকমার শেষকৃত্য শেষ করে গাড়িতে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে গাড়িটি বেতছড়ির কেংক্রাছড়ি নামক স্থানে পৌঁছলে দুর্বৃত্তরা ব্রাশফায়ার শুরু করে। এতে ঘটনাস্থলেই ৪ জন মারা যান। আহত হন আরও নয়জন। পরে তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১ জনের মৃত্যু হয়।

B/D/P/N.

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে