আলহাজ্ব মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি দেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তা। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় বৃহত্তম শিল্পপ্রতিষ্ঠান নিপা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিজিএমইএর পরিচালক, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক, কেসি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সহসভাপতি। তিনি দেশের তরে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছেন ক্লান্তিহীনভাবে, নীরবে-নিভৃতে।

মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে গত ২ যুগের বেশি সময় ধরে ঢাকা-১৮ আসনের মানুষের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। করোনাসহ যে কোন দুর্যোগে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ান। মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজসহ নানা প্রতিষ্ঠানে অকাতরে দান করেন।

ঢাকা-১৮ আসনের মানুষদের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল গড়ে তুলেছেন তিনি। যার অন্যতম কেসি হাসপাতাল ও কে সি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। যেখানে দরিদ্র মানুষদের শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়।

সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজে ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করে মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি পরিচ্ছন্ন ইমেজের একজন মেধাবী, দক্ষ, পরিশ্রমী এবং ভিশনারী সংগঠক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নিরলস পরিশ্রম যাচ্ছেন।

মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি তার জীবনের তারুণ্য এবং যৌবনের স্বর্ণালী সময়টুকু ব্যয় করেছেন ঢাকা-১৮ আসনের মানুষদের কর্মসংস্থানের জন্য। তিনি রাজধানীর দক্ষিণখান ও উত্তরখানে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে ভূমিকা পালনে তিনি সর্বদা সচেষ্ট।

সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, ধর্মীয় মূল্যবোধ, গুরুজনকে ভক্তি আর কনিষ্ঠকে স্নেহ করার যে নিষ্ঠা আর আন্তরিকতা মো. খসরু চৌধুরী সিআইপির মধ্যে রয়েছে তা সত্যিই তা অতুলনীয়। বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে সক্রিয় থাকেন সব সময়। শুধু ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনাই নয়, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল পরিচালনা থেকে শুরু করে অর্থাভাবে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়া শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন অব্যাহত রাখতে সহযোগিতা, অর্থাভাবে চিকিৎসা হচ্ছে না এমন রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, বেকার শিক্ষার্থীদের চাকরি জোগাড় করে দেওয়ার ক্ষেত্রেও নিয়মিত ভূমিকা রাখেিতিনি। জনপ্রতিনিধি না হয়েও ঢাকা-১৮ আসনের অনেক কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ, সংস্কার ও চলাচল উপযোগী করা, মসজিদ, মন্দিরে আর্থিক অনুদান দেওয়ার ক্ষেত্রে খসরু চৌধুরী একটি নির্ভরযোগ্য নাম। সমাজ সেবাকে নিজের জীবনের লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে তিনি হয়ে ওঠেছেন ঢাকা-১৮ আসনের সুবিধাবঞ্চতি মানুষের একান্ত আপনজন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের তথ্য প্রতিনিয়ত তৃণমূল স্তরের মানুষের কাছে নানাভাবে পৌঁছে দিচ্ছেন। তিনি চান ঢাকা-১৮ আসনকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়ে তুলতে। তাই শোষণ-বঞ্চনামুক্ত স্মার্ট ঢাকা-১৮ আসন গড়তে আসন্ন নির্বাচনে মো. খসরু চৌধুরী সিআইপিকে ভোট দেওয়ার বিকল্প নাই।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে