বিশেষ প্রতিনিধি  : গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ইং তারিখে জাতীয় দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকায় আমাদের বাগেরহাট  সমিতির সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম শফিকের বিরুদ্ধে  শিক্ষা প্রকৌশলের টেন্ডার সংশ্লিষ্ট যে খবর ছাপা হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। জনাব শফিকুল ইসলাম দীর্ঘ দিন ধরে তাঁর প্রতিষ্ঠান শফিক এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে শিক্ষা প্রকৌশলে অত্যন্ত সুনামের সহিত ব্যবসা করে আসছেন সরকারি সকল নিয়ম নীতির মাধ্যমে প্রতিটি কাজ ও তিনি  সরকারি ক্রয় ইজিপির মাধ্যমে বিট করে সর্ব নিন্ম দরদাতা হয়েই তিনি নিয়ে থাকেন তা আবার সঠিক সময় হস্তান্তর করেন।তিনি দীর্ঘ দিন ধরে শিক্ষা প্রকৌশলের  ঠিকাদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন। সাধারণ ঠিকাদারদের অধিকার আদায়ে তিনি সব সময় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। শিক্ষা প্রকৌশলের ঘুষ দুর্নীতি ও কমিশন বানিজ্য বন্ধের জন্য  সাধারণ ঠিকাদারদের পক্ষে তিনি সমিতির সভাপতি সহ গত ১০ এপ্রিল ২০১৮ ইং তারিখে সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন যে কারণে তিনি শিক্ষা প্রকৌশলের অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার রুষ্ঠের কারণ হন যারা বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ঢাকার দক্ষিণ খানে তাঁর যে বাড়ির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা ডোবার মধ্যে অনেক কম মূল্যের জমিতে তিনি ব্যাংক লোনের মাধ্যমে করেছেন। যা তিনি এখনো ব্যাংককে পরিশোধ করতে পারেননি। রাজধানীর হাতিরপুলে মোতালেব প্লাজায় দুটি ছোট দোকান ভিন্ন তাঁর ঢাকা শহরে কোথাও কোনো বাড়ি, দোকান বা ফ্ল্যাট নাই। দোকান দুটোও ব্যাংকের কাছে বন্ধকি হিসেবে রয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্যাতিত আওয়ামী পরিবারের সন্তান জনাব শফিকুল ইসলাম ৯০ এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত অবস্থায় সৈরাচার বিরুধী আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন যার ফল হিসেবে তাঁকে ১৯৯১ সালে মহসিন হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠা ও সততার সাথে তাঁর উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেন।
১/১১ এ জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনে তিনি জননেত্রীর মুক্তির দাবিতে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেন।
৫ই মে ২০১৩ সালে হিফাজত বিরোধী আন্দোলনে তিনি তাঁর কর্মীদেরকে নিয়ে রাজপথে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকাস্থ বাগেরহাট জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি সব সময়ই জনকল্যাণ মূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সংগঠনের প্রতি ডেডিকেশন ও নানামুখী সমাজসেবা মূলক কর্মকান্ডের কারণে তিনি ইতিমধ্যেই সারাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। যে কারণ তাঁকে রাজনৈতিক ভাবে হেও প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্য একটি কুচক্রী মহল হলুদ সাংবাদিকদের দিয়ে মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়ে নানা দিকে গুজব ছড়াচ্ছে।
আমরা ঢাকাস্থ বাগেরহাট জেলা সমিতির পক্ষ থেকে দৈনিক কালের কন্ঠের মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সাবেক এআইজি আব্দুর রহিম, সভাপতি ঢাকাস্থ বাগেরহাট জেলা সমিতি।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে