khadija

ডেস্ক রিপোর্টঃ বাংলাদেশের সিলেটে ছাত্রলীগ নেতার চাপাতির আঘাতে গুরুতর আহত কলেজ ছাত্রী খাদিজা বেগমকে আজ সকালে বৃহস্পতিবার হাসপাতালের ‘হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিট’ থেকে কেবিনে নেয়া হয়েছে।

হাসপাতালটির পরিচালক ডাক্তার মির্জা নাজিমউদ্দিন সংবাদদাতা ফারহানা পারভীনকে বলেছেন এটা চিকিৎসার একটা ‘পুনর্বাসন প্রক্রিয়া’।

গত তেসরা অক্টোবর তাকে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা বদরুল আলম।

এরপর থেকেই মাথায় গুরুতর আঘাত নিয়ে খাদিজা ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তাকে কৃত্রিমভাবে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছিল।

১৫ই অক্টোবর তার লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে ভর্তি করা হয়।

আজ খাদিজাকে কেবিনে নিয়ে আসা প্রসঙ্গে মি. নাজিমউদ্দিন বলেন “বড় কোন বার্তা এটা নয় তবে চিকিৎসা পদ্ধতিতে এটা পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার অংশ বলা যেতে পারে”।

তিনি বলছিলেন কিছুটা উন্নতি না হলে ‘হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিট’ থেকে কেবিনে নিয়ে আসাও হয় না একজন রোগীকে।

এর আগে মঙ্গলবার খাদিজা বেগমের বাবা তাঁর সাথে কথা বললে তিনি তাঁর বাবাকে চিনতে পারেন। তবে সেসব কথা ছিল অসংলগ্ন।

তাঁর হাতে একটি বড়সড় ক্ষত আছে।

তাতে গত ১৭ই অক্টোবর একটি অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসকেরা।

২-৩ সপ্তাহ পর তার হাতে আরো একটি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকেরা।

বি/বি/সি/এন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে