দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে ভোটের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জাপা) ও রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি। জাতীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন কারা পেতে পারেন—আসনভিত্তিক জরিপ চালিয়েছে গবেষণা সংস্থা কে এইচ এন রিসার্চ টিম। বিল্ড বেটার বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই জরিপ করা হয়েছে।
৭ সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত জরিপে ঢাকা-১৮ আসনে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি নৌকার মনোনয়ন পেতে পারেন বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। এখানে তার আওয়ামী লীগের সম্ভাবনা বেশি বলে জরিপে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঢাকা-১৮ আসনের ৭টি থানাসহ এলাকার বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত গণসংযোগ, পথসভা ও উঠোন বৈঠক করছেন খসরু চৌধুরী। সভায় আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরছেন। বলছেন ‘আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই দেশে এত উন্নয়ন হচ্ছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যা দৃশ্যমান। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় না থাকলে এই উন্নয়ন সম্ভব হতো না।’
খসরু চৌধুরী দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ঢাকা-১৮ আসনের মানুষের দুঃখ দুর্দশা দূর করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি ওয়ার্ডে কে সি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষ, কর্মহীন, বেকার জনগোষ্ঠী, ফুটপাত ও বস্তিতে থাকা পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সময়ে ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি ওয়ার্ডে কে সি ফাউন্ডেশনের কর্মী বাহিনীদের নিয়ে ত্রাণ তৎপরতা চালিয়েছেন। স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরী মাসব্যাপী শোক দিবস পালন করে দলের নীতি নির্ধারকদের নজরে এসেছেন। প্রতি বছরের মতো গত শীতেও তার পক্ষ থেকে ঢাকা-১৮ আসনের সাতটি থানা ও ১৪টি ওয়ার্ডের ১৫ হাজারের অধিক পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
ঢাকা-১৮ আসনে যেখানেই মানুষ বিপদে পড়েছে সেখানেই পৌঁছেছে খসরু চৌধুরীর সহযোগিতা।
এ বিষয়ে মো. খসরু চৌধুরী বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৮ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবো। দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তাহলে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো
