রংপুরে নিজেরাই ‘লকডাউন’ ঘোষণা করে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করছেন পাড়া-মহল্লার বাসিন্দারা। লাইনে দাঁড়িয়ে ত্রাণ নেয়ার অস্বস্তি থেকে বাঁচাতে দরজায় দরজায় খাদ্যসামগ্রী রেখে যাচ্ছেন ত্রাণকর্মীরা। হটলাইনে কল করলেও ত্রাণ দিয়ে যাচ্ছে জেলা প্রশাসন।

কেউ বাঁশ বেঁধে, কেউ আবার দড়ি-সুতা বেঁধে ব্যারিকেড দিয়েছে পাড়া-মহল্লার গলির মুখে। নগরীর সেনপাড়া, গুপ্তপাড়া, শালবন, জুম্মাপাড়া, পাসারিপাড়াসহ প্রায় সব এলাকায় এভাবেই গড়ে উঠেছে করোনাভাইরাসে র বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলন।

বেসরকারি ও ব্যক্তি-উদ্যোগেও চলছে ব্যাপক ত্রাণ তৎপরতা। মধ্যবিত্ব পরিবারগুলোর সামাজিক মর্যাদা বিবেচনা করে ঘরের দরজায় খাদ্য ও সুরক্ষা-সামগ্রী রেখে যাচ্ছেন ত্রাণকর্মীরা।

জেলা প্রশাসনের হটলাইনে কল করেও খাদ্য সহায়তা পেতে পারেন যে কোন কেউ, এমন কী জেলার ভোটার না হলেও।


জেলা প্রশাসক আসিব আহসান বলেন, এখানে যে ৩টি হটলাইন আছে বা ৩৩৩ এ ফোন দিলে ভেরিফাই করে তাদের খাবার পৌঁছে দিচ্ছি।

ত্রাণ বিতরণে প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের এমন বিবেচনাবোধ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির নিদর্শন বলেই মনে করছেন অনেকে।

S/S/N

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে