ডেস্ক রিপোর্টঃ কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে মিয়ানমার থেকে ট্রলার বোঝাই গরু-মহিষ আসছে। গত শুক্র ও শনিবার দুদিনে শারহপরীর দ্বীপ করিডোর দিয়ে মিয়ানমার থেকে দুই হাজার ২২৮টি গবাদি পশু ঢুকেছে। এসব পশু শাহপরীরদ্বীপ এলাকায় তোলার পর পাইকারি দামে কিনে নিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে যাচ্ছেন বেপারীরা। এতে প্রচুর রাজস্বও আদায় হচ্ছে।

শুল্ক স্টেশন সূত্র মতে, গত অর্থ বছরের শেষ সময়েও বৈরি আবহাওয়া ও মিয়ানমারের সমস্যার কারণে বেশ কিছুদিন পশু আমদানি বন্ধ ছিল। কিন্তু আগস্ট শুরুর পর পরই সমুদ্রেপথে ট্রলার বোঝাই কোরবানির পশু আসছে। গত দুই দিনে দুই হাজার ২১২ গরু, ৬১৬টি মহিষ এসেছে মিয়ানমার থেকে। এ দুদিনেই ১৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা রাজস্ব পেয়েছে সরকার।

উল্লেখ্য, টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ করিডোরটি শুল্ক স্টেশনের আওতাধীন একটি জোন। ২০০৩ সালে ২৫ মে মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে গবাদি পশু আসা বন্ধে সাবরাং এর শাহপরীর দ্বীপ বিজিবির চৌকি সংলগ্ন এলাকায় এ করিডোর চালু করা হয়। আমদানি করা গবাদি পশু প্রথমে বিজিবির তত্বাবধানে রাখা হয়।

পরে সোনালী ব্যাংকে চালানের মাধ্যমে রাজস্ব জমা এবং স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশনের অনুমতি নিয়ে গবাদি পশুগুলোর ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

পিবিএ/ ইকে

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে