স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রতিবেশির সঙ্গে মারামারি করে থানায় মামলা, পরে চেয়ারম্যানকে দিয়ে মিমাংসা। ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার ২ নং পুটিমারী ইউনিয়নের ভেরভেরি জুম্মাপাড়া গ্রামে। 
এজহার সূত্রে যানা যায় যে, আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে একই গ্রামের এমদাদুল হক (৬০) সাথে পূর্বে থেকে তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকত। গত ৩১ জুলাই রাত ৮.৩০ মিনিটে জনৈক এক ব্যাক্তির বাড়ীর কাছে পৌঁছলে এমদাদুল হক ও আনোয়ারের মধ্য মারামারি সংঘটিত হয়। তারা কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে আনোয়ার তার শারীরিক প্রতিবন্ধি স্ত্রী রোকছানাকে রাত্রি ১.১৫ মিনিটে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে। এদিকে এমদাদুল হক বাদী হয়ে চার জনকে আসামি করে কিশোরগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ১। তারিখ ০১/০৮/২১ ইং মামলাটি রুজু করেন। 

এক দিকে আসামী ধরার জন্য এমদাদুল হক চাপ দেন থানা পুলিশকে অপর দিকেএমদাদুল কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশেকে না জানিয়ে গোপনে তার বাড়ীর উঠানে ৬ আগষ্ট রাতে ২ নং পুটিমারী ইউপির চেয়ারম্যান আবু সায়েমকে ডেকে মামলাটি গ্রাম্য শালিসে মিমাংসা করে। মিমাংসা হয়ে গেলে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশকে আবু সায়েম লিটন মুঠেফোনে বিষয়টি জানিয়ে দেন। এমদাদুল হক তার শর্তের ১ লাখ ৫ হাজার টাকা বুঝে নিয়ে মামলাটি মিমাংসা করে। 

মামলার দায়িত্বে থাকা এস আই গুল নাহারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন  মিমাংসা বিষয়টি আমাকে পুটিমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। 

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে