আসাদুজ্জামান পাভেল, ডিমলা থেকে: গত বৎসরের নেকব্লাষ্টের পর বন্যায় ফসলের ক্ষতি। এবার আমন ধানে গোড়া পচা ও পাতা মরা রোগ দেখা দিয়েছে। দুশ্চিন্তায় কৃষন, কি ঘটবে কপালে!

এমনিতেই চালের মূর্ল্যে কষ্টযাতনায় দিন কাটছে। ডিমলা উপজেলার সদর ইউনিয়ন, নাউতারা, বালাপাড়া ৩টি ইউনিয়নে ঘুরে দেখা গেছে শতশত বিঘা জমির আমন ধান এ রোগে আক্রান্ত।

সদর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের কৃষক লেবু ইসলাম বললেন ওষুধপত্র দিয়েও কাজ হচ্ছে না। বালাপাড়া ইউনিয়নের উত্তর সুন্দরখাতা গ্রামের কৃষক আবুল কালাম আজাদ জানান তার ১০ বিঘা জমির ধান  এ রোগে আক্রান্ত। কৃষক আবু জাফর, আবু বক্কর সিদ্দিক, ফারুক চৌধুরী, উকিল রায়, আইয়ুব চৌধুরী সকলের জমিতেই একই অবস্থা। নাউতারা ইউনিয়নের কৃষক মোহাম্মদ আলী সানুর জমিতে এ রোগে আক্রমন করেছে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমাউন কবির প্রতিবেদক কে জানান, যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

অনেক কৃষক বলেন ইউনিয়ন পরিষদে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কৃষকদের সমস্যার কথা শুনে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষি কর্মকর্তার দেখা মিলে না।

কৃষকেরা ওষুধ বিক্রেতাদের কাছ থেকে ওষুধ ক্রয় করে জমিতে প্রয়োগ করছেন। তবে একটি আশংঙ্খা ওষুধ কাজ করে কি না, এই ভিতি নিয়েই চলছে কৃষকের ক্ষেত বাচাঁনোর আপ্রাণ চেষ্ঠা।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে