সন্ধ‌্যা সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিমল চন্দ্র রায় সাংবাদিকদের জানান, এমপি লিটনকে বাঁচানোর চেষ্টায় সফল হননি তারা। লিটনের বুকের বাম দিকে দুটো এবং বাম হাতে একটি গুলি লেগেছিল বলে এই চিকিৎসক জানান।

এই সংসদ সদস‌্যের স্ত্রী সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “মাগরিবের নামাজের পরপর মোটর সাইকেলে অজ্ঞাতপরিচয় তিন যুবক বাড়িতে ঢুকে গুলি করে পালিয়ে যায়।”

সাংসদের কর্মচারী জুয়েল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সন্ধ্যায় মোটর সাইকেলে পাঁচ যুবক স্যারের কাছে আসেন। এদের মধ্যে তিনজন ঘরে ঢুকে স্যারের সঙ্গে কথা বলতে না বলতেই এলোপাতাড়ি গুলি করে চলে যায়।” ঘটনার পর লিটন সমর্থকরা বামনডাঙ্গা-নলডাঙ্গা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেছে।

এক শিশুকে গুলি করে গত বছর দেশজুড়ে আলোচিত হয়েছিলেন লিটন। ২০১৫ সালের ২ অক্টোবর সুন্দরগঞ্জ উপজেলার গোপালচরণ গ্রামের শিশু শাহাদাত হোসেন সৌরভকে গুলি করেন তিনি। সৌরভের বাবা সাজু মিয়ার করা মামলায় ওই বছরের ১৪ অক্টোবর রাতে রাজধানীর উত্তরা থেকে লিটনকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান।

বি/ডি/এন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে