কাওছার হামিদ, কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী): গত ৩ মাসের ব্যবধানে আবারও পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের হাটবাজার গুলোতে পাইকারী ও খুচরা বাজারে।

বিভিন্ন হাট-বাজার গুলো ঘুরে দেখা দেখা গেছে গত তিন সপ্তাহ আগে পেঁয়াজ (এলসি)পাইকারী বাজার ২৬/২৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, বর্তমান কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৪০/৫০ টাকা আর দেশী পেঁয়াজ বর্তমানপাইকারী বাজার ৭৫/৮০ টাকা কেজি, আর খুচরা বিক্রি হচ্ছে ১১০/১২০টাকাপর্যন্ত। ফলে সাধারন ভোক্তাদেকে মাঝে দাম নিয়ে নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

উল্লেখ্য যে, অনেকে ভাবছেন করোনা কালিন বিভিন্ন সময়ে প্রতি কেজিপেঁঁয়াজ ২৮০/৩০০ টাকা পর্যন্ত কেজি কিনতে হয়েছে। আবারও সেইপরিস্থিতির সৃষ্টি হয় কিনা এনিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।আবার সরকারের বানিজ্য মন্ত্রি বিভিন্ন মিডিয়ায় বলছেন এখন পর্যন্ত যেপরিমান পেঁয়াজ বাংলাদেশে মজুদ রয়েছে তা দিয়ে ৩ মাস পর্যন্ত চালা যাবে, এখানে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা লোভের কারনে কৃত্রিমসংকট দেখিয়ে সিন্ডিকেট গড়ছেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোক্তাঅধিকার আইনের লোকজন দিয়ে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে জরিনামানকরছি। এদিকে পেঁয়াজের পাশা পাশি কাচা মরিচেরও দাম বেড়েছে প্রতিকেজি কাচা মরিচ খুচরা কিনতে হচ্ছে ১৮০/২০০ টাকা কেজি দরে।

মাগুড়া বাজারের খুচরা কাচামাল ব্যবসায়ী আদম আলী, মাসুদ রানাসহ বিভিন্নখুচরা বিক্রেতার সাথে কথা বলে জানাযায় আমরা খুচরা ব্যবসায়ী যখন যেদরে ক্রয় করতে হয় কেজি প্রতি খরচসহ ৪/৫ লাভ ধরে বিক্রি করছি। তাই ভাক্তাসাধারনরা পেঁয়াজের দাম কমাসহ সিন্ডিকেট বন্ধে সরকারে প্রতি আহবানজানিয়েছেন।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে