ডেস্ক রিপোর্টঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক অতীতের কাজের সাথে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের কাজের পরিধি বাড়ানোর উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
তিনি আজ আইসিটি বিভাগ ও এর অধীনস্ত সংস্থাগুলোর সাথে ২০১৯-২০ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মৌলিক লক্ষ্য তথা ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিতে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে।
সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সুশাসন সংহতকরণ, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়ন ও সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে রূপকল্প ২০২১’ এর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ও এর অধীন ৪টি সংস্থার সাথে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

গত বৃহস্পতিবার আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সভাকক্ষে সংস্থা অথবা দপ্তরসমূহের প্রধানরা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
সংস্থাগুলো হলো: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর ও কন্ট্রোলার অব সার্টিফাইং অথরিটিজ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এনএম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বিসিস’র নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক এ বি এম আরশাদ হোসেন, সিসিএ নিয়ন্ত্রক আবুল মানসুর মোহাম্মদ সফি উদ্দিনসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন ।
এপিএ চুক্তি অনুযায়ী অর্থবছর শেষে চুক্তিতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সংশি¬ষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রকৃত অর্জন মূল্যায়ন করা হয়। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অনুযায়ী নম্বর দেয়া হয়।

বাসস

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে