ডেস্ক রিপোর্টঃ সংবাদপত্র হচ্ছে সমাজের দর্পন, যার মাধ্যমে সমাজের অসংগতি, অনিয়ম-দুর্নীতি তুলে ধরে সমাজ ও জাতিকে সচেতন করতে সাহায্য করে। সাংবাদিকদের মাধ্যমে জাতি দেশ ও বিদেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারে এবং সচেতন হয় তাই সাংবাদিকতা একটি মহৎ পেশা। এই পেশাকে একটি পক্ষ হলুদ সাংবাদিকতার নামে প্রকৃত সাংবাদিকদের কলুসিত করার চেষ্ঠা করছে। প্রকৃত সাংবাদিকগণ অনেক পরিশ্রম ও ঝুকি নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বস্তুনিষ্ঠ ঘটনা উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে দেশ-জাতি ও সরকারের সাফল্য তুলে ধরে সংবাদপত্রে। দেশের অগ্রযাত্রায় এই সাংবাদিকদের দরকার, উপরোক্ত কথাগুলো বলেন-ঢাকা রির্পোটার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ।
১৯ অক্টোবর শনিবার সন্ধায় রির্পোটার্স ইউনিটি’র অস্থায়ী কার্যালয় সংলগ্ন মাঠে। জলঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র আয়োজনে নব-গঠিত কমিটির অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠানে জলঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির’র সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় রায় মিত্তন এর সভাপতিত্বে সন্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ আলী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মফিজ উদ্দিন শেখ, পৌর প্যানেল মেয়র রুহুল আমিন, উপজেলা শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ জামাল হোসাইন।
বক্তব্য রাখেন নীলফামারী রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সভাপতি নুর আলম সিদ্দিকী দুলাল, সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন, আলোকিত বাংলাদেশের নীলফামারী প্রতিনিধি আল-ফারুক পারভেজ উজ্জ্বল, দৈনিক নীল সীমান্তের নির্বাহী সম্পাদক আব্দুর রশীদ, ডোমার রির্পোটার্স ইউনিটি’র সভাপতি জুলফিকার আলী ভুটু, কিশোরগঞ্জ রির্পোটার্স ইউনিটি’র সভাপতি বাদশাহ আলমগীর, জলঢাকা ইউনিটি’র সাধারণ সম্পাদক বাদশাহ শাহজাহান, সহ-সভাপতি শাহজাহান কবির লেলিন, ফরহাদ হোসেন, রবিউল ইসলাম রাজ।
আলোচনা সভা শেষে এক মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমি ও ভরা নদীর বাঁকের শিল্পী বৃন্দ। মনোমুগ্ধকর পরিবেশে আয়োজিত অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আজম বাদশা সাবু ও রাজিব চৌধূরী।