ডেস্ক রিপোর্ট : ইনফোলিডার হতে হলে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ গ্রাম বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সম্পর্কিত তথ্য সম্পর্কে জানতে হবে। এজন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষণের। প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়েই কোন তথ্যটি মানুষকে জানাতে হবে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণার পাশাপাশি লেখনীর দক্ষতাও থাকতে হবে।আজ ময়ময়নসিংহ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের তৃণমূলের তথ্য জানালা কর্মসূচি ও তথ্যসেবা বার্তা সংস্থা (টিএসবি) আয়োজিত প্রতিবেদন ও ফিচার লিখন এবং আউটসোর্সিং ও ই-কমার্স বিষয়ক তিন দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মো. খলিলুর রহমান বলেন, সারাদেশের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি) প্রতিষ্ঠার ফলে তৃণমূলের তথ্যপ্রবাহে বিরাট সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এসব সেন্টারে কর্মরত প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি উদ্যোক্তা কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক বিষয়, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সম্পর্কিতসহ নানা বিষয় নিয়ে লিখে মানুষকে জানাতে পারে।
তিনি বলেন, তৃণমূলের তথ্য জানানোর জন্য প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। তৃণমূলের তথ্যজানালা কর্মসূচির আওতায় প্রতিবেদন ও ফিচার লেখার প্রশিক্ষণকে কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তারা নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের তথ্য ইউনিয়ন পরিষদেও ওয়েবসাইট, গণমধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করলে মানুষ উপকৃত হবে।অনুষ্ঠান শেষে তিনি প্রশিক্ষনার্থী উদ্যোক্তাদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ করেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিটি ও শিক্ষা) মো. আবদুল লতিফ ও তথ্যসেবা বার্তা সংস্থার ( টিএসবি) সহকারি সম্পাদক প্রতীক মাহমুদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

বি/এস/এস/এন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে