সোহেল রানা, রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোর গংগারামপুর এলাকায় জমির আমসহ গাছের কেটে ফেলার অভিযোগ মোঃ মনসুর রহমান (৬০),পিতা, মৃত ইব্রাহিম, সং গংগারামপুর, ইউনিয়ন কমলা, থানা তানোর জেলা রাজশাহী থানায় হাজির হইয়া এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করিতেছি, যে আমার নিম্ন বর্ণিত তপশিল ভক্ত জমিতে লাগানো বিভিন্ন ফলজ গাছ পূর্বে শত্রুতা জের ধরিয়া বিবাদী, ১।

মো মুরাদ হোসেন (৪০), ২।মো আয়নুল (৩০),৩।মোসা স্বপনা(৪২) সর্ব পিতা মৃত আবুল কাশেম, সর্ব সাং-গংগারামপুর, কলমা ইউপিঃ থানা তানোর জেলা রাজশাহীগন সহ আরো অনেকে। ৩নং বিবাদীর হুকুমে অন্যান্য বিবাদীর ইং ০২/১২/২০২২ তারিখ সকাল অনুমানিক ০৭.০০ ঘটিকার সময় উক্ত বর্ণিত যাইয়া দেখি যে, উক্ত জমিতে লাগানো আম গাছ ১৬০ টি এবং পেয়ারা ও কমলা গাছ মিলিয়ে অনুমানিক ১৪৩ টি গাছ কাটিয়া ক্ষতি সাধন করে। আমার সন্দেহ হয় বিবাদীগন ইং ০১/১২/২০২২ তারিখে রাত্রি অনুমানিক ১০.০০ ঘটিকার ইং ০২/১২/২০২২ তারিখ ভোর অনুমানিক ০৭.০০ ঘটিকার মধ্যে যে কোন সময় বর্ণিত গাছগুলো কাটিয়া ক্ষতি সাধন করে যাহার পরিমান অনুমানিক ৫,০০,০০০/টাকা। উক্ত ঘটনায় বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বর্ণিত জমির পাশে নির্মাণধীন ভবনের কর্মরত রাজ মিস্ত্রিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য যাইয়া দেখি যে,কোন রাজ মিস্ত্রি সেখানে নাই।

হেড মিস্ত্রি মোঃ সাদ্দমাকে উক্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সে বলে কিছু বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি ও প্রদর্শন করিলে রাজ মিস্ত্রিগুলো কাজ ছাড়িয়া চলে যায়।সাক্ষী ১. মো মঞ্জুর হোসেন, পিতা ওমর আলী,সং বলদিপাড়া, ২. মো সিরাজুল ইসলাম পিতা মৃত সোহবান, ৩. মো জামাল উদ্দিন পিতা মৃত সোলেমান মোল্লা উভয় সং গংগারামপুর,থানা তানো, জেলা রাজশাহী। সহ ঘটনাটি গ্রামের অনেকেই জানে ও শুনেছে।

বিষয়টি নিয়া স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের সহিত আলোচনা করিয়া থানায় আসিয়া অভিযোগ দায়ের করিতে বিলম্ব হিল

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে