কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) থেকে,মোঃ কাওছার হামিদ ॥ নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জে বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২-তম শাহাদাৎ বাষির্কীতে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও যুবলীগসহ সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সকাল থেকেই উপজেলা সদরে আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে ঢল নামে। কর্মসূচীর শুরুতেই এ্যাড.আমিরের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিক্কৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্যে দিয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের কার্যক্রম শুরু করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী-০৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক মরহুম এ,কে,এম হাফিজ উদ্দিন বিএসসি স্যারের পুত্র ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশন এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী কর আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক,বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ও পুর্নবাসন সোসাইটি, যুব কমান্ড, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহ-সভাপতি,নীলফামারী জেলা যুবলীগের সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগের কিশোরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাবেক আহবায়ক এবং অত্র আসনের গণমানুষের জনপ্রিয় জননেতা এ্যাডভোকেট মো: আমিরুল ইসলাম আমীর।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এছরারুল হক। আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেন বাবুলের উপস্থাপনায় বঙ্গবন্ধু দুরদর্শি রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুর জীবন কাহীনির ব্যাপক আলোচনায় এনে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকলকেই হত্যার মধ্যে দিয়ে একটি কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি করা হয়েছিলো বলে উল্লেখ করে সভায় বক্তৃতা করেন আওয়ামীলীগের যুগ্ন স্ধারণ সম্পাদক মোকলেছুর রহমান,

দপ্তর সম্পাদক গাওছুল আজম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ওসমান গণি, কিশোরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের সভাপতি রশিদুল ইসলাম ,সাধারণ সম্পাদক আফতাব উদ্দিন আহম্মেদসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা। উক্ত সভায় বক্তৃতায় জননেতা এ্যাডভোকেট মোঃ আমিরুল ইসলাম আমীর বলেন, আপনাদের সকলের দোয়া ও সমর্থন পেলে আমি আওযামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসতে চাই। এক সময়ের তুখোর ও বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপানো ছাত্রনেতা মাটি ও মানুষের নেতা এ্যাড. আমির ইতিমধ্যেই আপনাদের অকুন্ঠ সমর্থন আমাকে সাহস যুগিয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগ সংগঠনে করেই কল্যাণকর নানামুখি কার্যক্রমে জড়িয়ে থাকতাম।

আমার এই জন্মভূমি এলাকায় নানা উন্নয়নমুখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকে আপনাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলে কাজ করেছি। এখন সর্বদা পাশে থাকতে চাই আপনাদের সুখে-দুখে। এজন্য আপনাদের দোয়া আমার পাথেয় হয়ে থাকবে চিরকাল। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে বলেন, কি নিষ্ঠুর ভাবে নির্দয় হৃদয় দিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল সদস্যকে। এ ব্যথা এখনও জাতি ভূলতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু থাকবে দেশের প্রতিটি মানুষের বুকের মধ্যে। এ সময় তিনি আবেগ আপ্লুত হয়ে চোখের জল মুছে বলেন, এটি একটি ইতিহাসের অন্ধকারতম অধ্যায়। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোকের দিন। বাংলার আকাশ-বাতাস আর প্রকৃতিও অশ্রুসিক্ত হয়ে পরে।

কেননা ৭৫ এই দিনে আগষ্ট আর শ্রাবণ মিলেমিশে একাকার হয়েছিলো বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর আকাশের মর্মছেরা অশ্রুর প্লাবনে। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের সময় যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজ বাসভবনে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে বুলেটের বৃষ্টিতে ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল, তখন যে বৃষ্টি ঝরছিল, তা যেন ছিল প্রকৃতিরই অশ্রুপাত। ভেজা বাতাস কেঁদেছে সমগ্র বাংলায়। ঘাতকদের উদ্যত অস্ত্রের সামনে ভীতসন্ত্রন্ত বাংলাদেশ বিহ্বল হয়ে পড়েছিল শোকে। কাল থেকে কালান্তরে জ্বলবে এ শোকের আগুন। ১৫ আগস্ট শোকার্দ্র বাণী পাঠের দিন, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২-তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে তাই আমাদের এই বিন¤্রশ্রদ্ধা । পরিশেষে তিনি বলেন, আমি সারাজীবনের অর্জিত শিক্ষা ও আওয়ামীলীগের আদর্শ বুকে ধারন করেই মাটি ও মানুষের রাজনীতিতে থাকতে চাই।

আমার জীবনের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমার নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ জনগণের উন্নয়নের কান্ডারী হয়ে কাজ করে যেতে চাই। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রীর হাতকে আরো শক্তিশালী করতে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি তরুনদের এগিয়ে আসতে হবে। অগ্রজদের আনতে হবে নতুনদের। তিনি কবিতার সেই লাইন দু’টি সকলের উদ্দেশ্যে উচ্চারণ করেন- ওরে তরুন ওরে কাঁচা, আধ মোরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

কিশোরীগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আওয়ামীলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
মোঃ কাওছার হামিদ, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি॥ নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জে বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২-তম শাহাদাৎ বাষির্কীতে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও যুবলীগসহ সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সকাল থেকেই উপজেলা সদরে আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে ঢল নামে। কর্মসূচীর শুরুতেই এ্যাড.আমিরের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিক্কৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্যে দিয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের কার্যক্রম শুরু করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী-০৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক মরহুম এ,কে,এম হাফিজ উদ্দিন বিএসসি স্যারের পুত্র ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশন এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী কর আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক,বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ও পুর্নবাসন সোসাইটি, যুব কমান্ড, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহ-সভাপতি,নীলফামারী জেলা যুবলীগের সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগের কিশোরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাবেক আহবায়ক এবং অত্র আসনের গণমানুষের জনপ্রিয় জননেতা এ্যাডভোকেট মো: আমিরুল ইসলাম আমীর।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এছরারুল হক। আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেন বাবুলের উপস্থাপনায় বঙ্গবন্ধু দুরদর্শি রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুর জীবন কাহীনির ব্যাপক আলোচনায় এনে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকলকেই হত্যার মধ্যে দিয়ে একটি কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি করা হয়েছিলো বলে উল্লেখ করে সভায় বক্তৃতা করেন আওয়ামীলীগের যুগ্ন স্ধারণ সম্পাদক মোকলেছুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক গাওছুল আজম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ওসমান গণি, কিশোরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের সভাপতি রশিদুল ইসলাম ,সাধারণ সম্পাদক আফতাব উদ্দিন আহম্মেদসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

উক্ত সভায় বক্তৃতায় জননেতা এ্যাডভোকেট মোঃ আমিরুল ইসলাম আমীর বলেন, আপনাদের সকলের দোয়া ও সমর্থন পেলে আমি আওযামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসতে চাই। এক সময়ের তুখোর ও বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপানো ছাত্রনেতা মাটি ও মানুষের নেতা এ্যাড. আমির ইতিমধ্যেই আপনাদের অকুন্ঠ সমর্থন আমাকে সাহস যুগিয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগ সংগঠনে করেই কল্যাণকর নানামুখি কার্যক্রমে জড়িয়ে থাকতাম। আমার এই জন্মভূমি এলাকায় নানা উন্নয়নমুখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকে আপনাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলে কাজ করেছি।

এখন সর্বদা পাশে থাকতে চাই আপনাদের সুখে-দুখে। এজন্য আপনাদের দোয়া আমার পাথেয় হয়ে থাকবে চিরকাল। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে বলেন, কি নিষ্ঠুর ভাবে নির্দয় হৃদয় দিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল সদস্যকে। এ ব্যথা এখনও জাতি ভূলতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু থাকবে দেশের প্রতিটি মানুষের বুকের মধ্যে। এ সময় তিনি আবেগ আপ্লুত হয়ে চোখের জল মুছে বলেন, এটি একটি ইতিহাসের অন্ধকারতম অধ্যায়। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোকের দিন। বাংলার আকাশ-বাতাস আর প্রকৃতিও অশ্রুসিক্ত হয়ে পরে।

কেননা ৭৫ এই দিনে আগষ্ট আর শ্রাবণ মিলেমিশে একাকার হয়েছিলো বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর আকাশের মর্মছেরা অশ্রুর প্লাবনে। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের সময় যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজ বাসভবনে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে বুলেটের বৃষ্টিতে ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল, তখন যে বৃষ্টি ঝরছিল, তা যেন ছিল প্রকৃতিরই অশ্রুপাত। ভেজা বাতাস কেঁদেছে সমগ্র বাংলায়। ঘাতকদের উদ্যত অস্ত্রের সামনে ভীতসন্ত্রন্ত বাংলাদেশ বিহ্বল হয়ে পড়েছিল শোকে। কাল থেকে কালান্তরে জ্বলবে এ শোকের আগুন। ১৫ আগস্ট শোকার্দ্র বাণী পাঠের দিন,

স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২-তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে তাই আমাদের এই বিন¤্রশ্রদ্ধা । পরিশেষে তিনি বলেন, আমি সারাজীবনের অর্জিত শিক্ষা ও আওয়ামীলীগের আদর্শ বুকে ধারন করেই মাটি ও মানুষের রাজনীতিতে থাকতে চাই। আমার জীবনের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমার নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ জনগণের উন্নয়নের কান্ডারী হয়ে কাজ করে যেতে চাই। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রীর হাতকে আরো শক্তিশালী করতে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি তরুনদের এগিয়ে আসতে হবে। অগ্রজদের আনতে হবে নতুনদের। তিনি কবিতার সেই লাইন দু’টি সকলের উদ্দেশ্যে উচ্চারণ করেন- ওরে তরুন ওরে কাঁচা, আধ মোরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

 


একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে