আব্দুল মান্নান বিশেষ প্রতিনিধি: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে শিক্ষা বিভাগে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের শিক্ষা প্রকল্পের আর্থিক অনিয়ম ছিল পরিকল্পিত। যার প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল দূর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাত।
২৫আগষ্ট ২০২০ইং তারিখে দৈনিক দাবানল পত্রিকায় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচী (পিইডিপি-৪) প্রকল্পের অধীনে ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার এবং বৃহৎ মেরামত ও সংস্কার কর্মসূচীর আওতায় ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে যথাক্রমে ৩৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ২ লক্ষ টাকা করে ৭৮ লক্ষ টাকা এবং ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার বাবদ ৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে দেড় লাখ টাকা করে মোট ৫০ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ পায়। উক্ত বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলনে ব্যাপক অনিয়মের খরব প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ অনিয়মের তদন্ত শুরু করেন। ফলে তদন্ত কমিটিকে দেখানোর জন্য বরাদ্দ প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে তাড়াহুরো কাজ শুরু করে।
খবরে প্রকাশ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার বরাদ্দকৃত অর্থ যথা সময় খরচ না করেই উপজেলা হিসার রক্ষণ কর্মকর্তার যোগসাজসে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই সমস্ত টাকা অগ্রিম উত্তোলণ করে নিজ একাউন্টে জমা রাখেন। কিন্তু বরাাদ্দ পত্রে ৩০ জুন ২০২০ইং তারিখের মধ্যে সম্পর্ণ কাজ শেষ করে টাকা উত্তোলনের নির্দেশনা ছিল। কোন অবস্থাতেই কাজ না করেই উক্ত টাকা উত্তোলন করা টাকা যাবেনা মর্মে নির্দেশনা ছিল। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার সে নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সম্পূর্ন টাকা উত্তোলণ করে । উল্লেখ্য যে, যৌত্তিক কোন কারনে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে যাতে বরাদ্দকৃত টাকা ল্যাপ্স না হয়, সে জন্য বরাদ্দকারী কর্তৃপক্ষের নিকট অর্থ অগ্রিম উত্তোলনের প্রয়োজন কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, অগ্রিম উত্তোলনের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করেননি।
কোন প্রতিষ্ঠান মেরামতের প্রয়োজন হলে, প্রকৌশলী (এলজিইডি) কর্তৃক সরেজমিনে গিয়ে এষ্টিমেট তৈরীর মাধ্যমে সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার উল্লেখিত ৩৯টি ও ৩৬টি বিদ্যালয়ের বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য অনুমান ভিত্তিক যথাক্রমে প্রতিটির বিদ্যালয়ের জন্য দুইলাখ ও দেড়লাখ টাকা বরাদ্দের জন্য প্রকৌশলী কর্তৃক প্রদত্ত কোন এষ্টিমেট ছাড়াই চাহিদা পত্র প্রেরণ করেন। উল্লেখ্য যে, প্রকৌশলী কর্তৃক সম্ভাব্য ব্যয়ের এষ্টিমেট করলে প্রতিটি বরাদ্দের অংক সকল বিদ্যালয়ের একই রকম হতো না। যা পরিকল্পিত দূর্নীতির একটি পূর্ব প্রক্রিয়া।
২০১৮-২০১৯অর্থ বছরে যে সমস্ত বিদ্যালয় বৃহৎ ও ক্ষুদ্র মেরামত এবং ইউনিসেফ এর আওতায় বরাদ্দ পেয়েছিল, ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে ঐ বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে কয়েকটি বিদ্যালয়ে বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য বরাদ্দ পেয়েছে। যার মাধ্যমে একই বিদ্যালয়ে একই কাজের জন্য প্রতি বছর একই বরাদ্দের ব্যবস্থা করা সরকারি অর্থের অপচয়/সরকারি অর্থের আত্মসাত করার প্রক্রিয়া মাত্র সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয় দীর্ঘদিন যাবৎ বরাদ্দের অভাবে জ¦রাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে, উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার সেদিকে কোন দৃষ্টি দেন নি। একই বিদ্যালয়ে বার বার একই বরাদ্দ আনার ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।
সব মিলিয়ে বলা যায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে দূর্নীতি ও অনিয়মের স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তার এহেন দূর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছে এলাকাবাসী।
ফলো-আপ

কিশোরগঞ্জে শিক্ষা প্রকল্পের দূর্নীতি হল পরিকল্পিত
আব্দুল মান্নান বিশেষ প্রতিনিধি \ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে শিক্ষা বিভাগে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের শিক্ষা প্রকল্পের আর্থিক অনিয়ম ছিল পরিকল্পিত। যার প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল দূর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাত।
২৫আগষ্ট/২০২০ইং তারিখে দৈনিক দাবানল পত্রিকায় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচী (পিইডিপি-৪) প্রকল্পের অধীনে ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার এবং বৃহৎ মেরামত ও সংস্কার কর্মসূচীর আওতায় ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে যথাক্রমে ৩৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ২ লক্ষ টাকা করে ৭৮ লক্ষ টাকা এবং ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার বাবদ ৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে দেড় লাখ টাকা করে মোট ৫০ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ পায়। উক্ত বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলনে ব্যাপক অনিয়মের খরব প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ অনিয়মের তদন্ত শুরু করেন। ফলে তদন্ত কমিটিকে দেখানোর জন্য বরাদ্দ প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে তাড়াহুরো কাজ শুরু করে।
খবরে প্রকাশ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার বরাদ্দকৃত অর্থ যথা সময় খরচ না করেই উপজেলা হিসার রক্ষণ কর্মকর্তার যোগসাজসে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই সমস্ত টাকা অগ্রিম উত্তোলণ করে নিজ একাউন্টে জমা রাখেন। কিন্তু বরাাদ্দ পত্রে ৩০জুন/২০২০ইং তারিখের মধ্যে সম্পর্ণ কাজ শেষ করে টাকা উত্তোলনের নির্দেশনা ছিল। কোন অবস্থাতেই কাজ না করেই উক্ত টাকা উত্তোলন করা টাকা যাবেনা মর্মে নির্দেশনা ছিল। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার সে নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সম্পূর্ন টাকা উত্তোলণ করে । উল্লেখ্য যে, যৌত্তিক কোন কারনে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে যাতে বরাদ্দকৃত টাকা ল্যাপ্স না হয়, সে জন্য বরাদ্দকারী কর্তৃপক্ষের নিকট অর্থ অগ্রিম উত্তোলনের প্রয়োজন কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, অগ্রিম উত্তোলনের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করেননি।
কোন প্রতিষ্ঠান মেরামতের প্রয়োজন হলে, প্রকৌশলী (এলজিইডি) কর্তৃক সরেজমিনে গিয়ে এষ্টিমেট তৈরীর মাধ্যমে সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার উল্লেখিত ৩৯টি ও ৩৬টি বিদ্যালয়ের বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য অনুমান ভিত্তিক যথাক্রমে প্রতিটির বিদ্যালয়ের জন্য দুইলাখ ও দেড়লাখ টাকা বরাদ্দের জন্য প্রকৌশলী কর্তৃক প্রদত্ত কোন এষ্টিমেট ছাড়াই চাহিদা পত্র প্রেরণ করেন। উল্লেখ্য যে, প্রকৌশলী কর্তৃক সম্ভাব্য ব্যয়ের এষ্টিমেট করলে প্রতিটি বরাদ্দের অংক সকল বিদ্যালয়ের একই রকম হতো না। যা পরিকল্পিত দূর্নীতির একটি পূর্ব প্রক্রিয়া।
২০১৮-২০১৯অর্থ বছরে যে সমস্ত বিদ্যালয় বৃহৎ ও ক্ষুদ্র মেরামত এবং ইউনিসেফ এর আওতায় বরাদ্দ পেয়েছিল, ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে ঐ বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে কয়েকটি বিদ্যালয়ে বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য বরাদ্দ পেয়েছে। যার মাধ্যমে একই বিদ্যালয়ে একই কাজের জন্য প্রতি বছর একই বরাদ্দের ব্যবস্থা করা সরকারি অর্থের অপচয়/সরকারি অর্থের আত্মসাত করার প্রক্রিয়া মাত্র সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয় দীর্ঘদিন যাবৎ বরাদ্দের অভাবে জ¦রাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে, উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার সেদিকে কোন দৃষ্টি দেন নি। একই বিদ্যালয়ে বার বার একই বরাদ্দ আনার ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।
সব মিলিয়ে বলা যায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে দূর্নীতি ও অনিয়মের স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তার এহেন দূর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছে এলাকাবাসী।
ফলো-আপ

কিশোরগঞ্জে শিক্ষা প্রকল্পের দূর্নীতি হল পরিকল্পিত
আব্দুল মান্নান বিশেষ প্রতিনিধি \ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে শিক্ষা বিভাগে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের শিক্ষা প্রকল্পের আর্থিক অনিয়ম ছিল পরিকল্পিত। যার প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল দূর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাত।
২৫আগষ্ট/২০২০ইং তারিখে দৈনিক দাবানল পত্রিকায় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচী (পিইডিপি-৪) প্রকল্পের অধীনে ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার এবং বৃহৎ মেরামত ও সংস্কার কর্মসূচীর আওতায় ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে যথাক্রমে ৩৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ২ লক্ষ টাকা করে ৭৮ লক্ষ টাকা এবং ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কার বাবদ ৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে দেড় লাখ টাকা করে মোট ৫০ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ পায়। উক্ত বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলনে ব্যাপক অনিয়মের খরব প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ অনিয়মের তদন্ত শুরু করেন। ফলে তদন্ত কমিটিকে দেখানোর জন্য বরাদ্দ প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে তাড়াহুরো কাজ শুরু করে।
খবরে প্রকাশ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার বরাদ্দকৃত অর্থ যথা সময় খরচ না করেই উপজেলা হিসার রক্ষণ কর্মকর্তার যোগসাজসে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই সমস্ত টাকা অগ্রিম উত্তোলণ করে নিজ একাউন্টে জমা রাখেন। কিন্তু বরাাদ্দ পত্রে ৩০জুন/২০২০ইং তারিখের মধ্যে সম্পর্ণ কাজ শেষ করে টাকা উত্তোলনের নির্দেশনা ছিল। কোন অবস্থাতেই কাজ না করেই উক্ত টাকা উত্তোলন করা টাকা যাবেনা মর্মে নির্দেশনা ছিল। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার সে নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সম্পূর্ন টাকা উত্তোলণ করে । উল্লেখ্য যে, যৌত্তিক কোন কারনে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে যাতে বরাদ্দকৃত টাকা ল্যাপ্স না হয়, সে জন্য বরাদ্দকারী কর্তৃপক্ষের নিকট অর্থ অগ্রিম উত্তোলনের প্রয়োজন কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, অগ্রিম উত্তোলনের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করেননি।
কোন প্রতিষ্ঠান মেরামতের প্রয়োজন হলে, প্রকৌশলী (এলজিইডি) কর্তৃক সরেজমিনে গিয়ে এষ্টিমেট তৈরীর মাধ্যমে সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার, শরীফা আখতার উল্লেখিত ৩৯টি ও ৩৬টি বিদ্যালয়ের বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য অনুমান ভিত্তিক যথাক্রমে প্রতিটির বিদ্যালয়ের জন্য দুইলাখ ও দেড়লাখ টাকা বরাদ্দের জন্য প্রকৌশলী কর্তৃক প্রদত্ত কোন এষ্টিমেট ছাড়াই চাহিদা পত্র প্রেরণ করেন। উল্লেখ্য যে, প্রকৌশলী কর্তৃক সম্ভাব্য ব্যয়ের এষ্টিমেট করলে প্রতিটি বরাদ্দের অংক সকল বিদ্যালয়ের একই রকম হতো না। যা পরিকল্পিত দূর্নীতির একটি পূর্ব প্রক্রিয়া।
২০১৮-২০১৯অর্থ বছরে যে সমস্ত বিদ্যালয় বৃহৎ ও ক্ষুদ্র মেরামত এবং ইউনিসেফ এর আওতায় বরাদ্দ পেয়েছিল, ২০১৯-২০২০অর্থ বছরে ঐ বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে কয়েকটি বিদ্যালয়ে বৃহৎ/ক্ষুদ্র মেরামত ও সংস্কারের জন্য বরাদ্দ পেয়েছে। যার মাধ্যমে একই বিদ্যালয়ে একই কাজের জন্য প্রতি বছর একই বরাদ্দের ব্যবস্থা করা সরকারি অর্থের অপচয়/সরকারি অর্থের আত্মসাত করার প্রক্রিয়া মাত্র সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয় দীর্ঘদিন যাবৎ বরাদ্দের অভাবে জ¦রাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে, উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার সেদিকে কোন দৃষ্টি দেন নি। একই বিদ্যালয়ে বার বার একই বরাদ্দ আনার ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।
সব মিলিয়ে বলা যায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফা আখতার, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে দূর্নীতি ও অনিয়মের স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তার এহেন দূর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছে এলাকাবাসী।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে