কাওছার হামিদ, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের দোলা পাড়া গ্রামের “এ্যাডভোকেট আনিছুল আরেফিন চৌধুরী উচচ বিদ্যালয়ে” তথ্য ফরমে আবেদন দেওয়ার পরেও তথ্য দেয়নি প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম।

তথ্য অধিকার আইন বিধিমালা ২০০৯ এর ৮ ধারা অনুযায়ী গত ০৬ আগস্ট ২০২২ইং তারিখে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ উপজেলার উল্লেখিত প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট তথ্য চেয়ে তথ্য ফরমে আবেদন করেও তথ্য পায়নি, সাংবাদিক সামসুজ্জাামান সুমন।

সাংবাদিক সামসুজ্জামান সুমন জানান তিনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট ২০১০ থেকে ২০২২ সালের শিক্ষক প্যাটার্ন, ম্যানেজিং কমিটির তালিকা, প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকার ফটোকপি, এবং কোন শ্রেণিতে কতজন শিক্ষার্থী রয়েছে তার তালিকা চান। কিন্তু প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট আবেদন করলেও তথ্যের দেয়নি।

তথ্য অধিকার আইনে উল্লেখ আছে, কোন ব্যাক্তি তথ্য ফরমে আবেদন করলে সেই ব্যাক্তিকে ২০ কার্য্যদিবসের মধ্যে তথ্য দিতে বাধ্য থাকিবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান, দপ্তর, ব্যাক্তি।

কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিক্রম হলেও তথ্য না দিয়ে তথ্য অধিকার আইনকে বৃদ্ধাঙ্গলী দেখিয়ে সংবাদকর্মীকে হয়রানী করছে প্রতিষ্ঠান প্রধান ফরিদুল ইসলাম।

পরবর্তীতে তথ্য আইনের আপিল বিধান অনুযায়ী ২৩ অক্টোবর ২০২২ইং তারিখে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর আপীল করেন সাংবাদিক সামসুজ্জামান সুমন।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে