লকডাউনেও রাজধানী ছাড়ছে হাজার হাজার মানুষ। সোমবার (২৮ জুন) সকালেও শিমুলিয়া ফেরিঘাটে নদী পারাপারে অপেক্ষারত মানুষের জটলা দেখা গেছে।

এদিন শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে ফেরিতে জরুরি পণ্যবাহী এবং পরিসেবার যান পারাপারের পাশাপাশি যাত্রীও পারাপার করা হচ্ছে।লঞ্চসহ অন্যান্য নৌযান চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীরা ফেরিতে করেই পারাপার হচ্ছে। গণপরিবহন না থাকায় বেশি খরচের পাশাপাশি দুর্ভোগও পোহাচ্ছে মানুষ। তবে পথে পথে ব্যারিকেট থাকা সত্ত্বেও এত যানবাহন ও যাত্রী কীভাবে ঘাটে আসছে তা নিযে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।বিআইডব্লিউটিসি ম্যানেজার আহম্মদ আলী জানিয়েছে, বহরের ১৬টি ফেরির মধ্যে ১৫টি চলাচল করছে। চাপ বেশি থাকায় জরুরি পরিসেবার পাশাপাশি যাত্রীও পারপার করতে হচ্ছে।ঘাটে যান বাহনের চাপ ঠেকাতে সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও শিমুলিয়ার হিলশা মোড়ে পুলিশের চেক পোস্ট বসানো হয়েছে। কিন্তু সরকারি আদেশ অমান্য করেই চলছে নানা যানবাহন। ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় শতশত যান।তবে লকডাউনের প্রথম দিন ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে। সেখানে যানবাহন ও যাত্রীর চাপ নেই বললেই চলে। অনেকটাই স্বাভাবিকভাবে ফেরিগুলো চলাচল করছে।সোমবার ভোর থেকেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ঘাটে নেই যাত্রী ও যানবাহনের কোনো চাপ। ঘাট এলাকায় ট্রাক ছাড়া কোনো যানবাহন অপেক্ষায় নেই। খুব কম সংখ্যক প্রাইভেট ও ছোট যানবাহনসহ যাত্রী পার হচ্ছেন। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুট ছোট-বড় ১৫টি ফেরি চলাচল করছে।

SO/N

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে