কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) থেকে,আ,ফ,ম মহিউদ্দিন শেখ:কিশোরগঞ্জে ব্যঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে এতিমখানা সমাজ সেবা অফিসের নিবন্ধন ও আছে। দেখার বা খবর করার কেউ নেই। কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মোট ইউনিয়ন ০৯টি। নিবন্ধনকৃত এতিমখানা রয়েছে ২৪ টি। নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় রয়েছে আরো ০৩ টি। নিবন্ধন ছাড়া জনগণের সাহাযার্থে চলে ০৫ টি মোট এতিমখানা ৩২ টি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জনগণের সাহায্যে চলে ০৫ টি এতিমখানা ব্যতিত গোটা উপজেলায় নিবব্ধনকৃত এতিমখানাগুলিতে প্রকৃত এতিম ২৪ টির ও বেশি নাই।

তাহলে এত এতিমখানা কেন ? কারা সাধারণ বাচ্ছাদের এতিম সাজিয়ে এতিমখানার ব্যবসায় মেতে উঠেছে। সূত্র বলছে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি, কতিপয় মুন্সি, অফিস কর্মকর্তা, কর্মচারী সরকারী বরাদ্ধ পাওয়ার আশায় কিছু টাকা খরচ করে অবৈধ উপায়ে বৈধ দেখিয়ে সরকারী নিবন্ধন নিয়ে এতিমদের নাম করে বরাদ্দ এনে নিজেরাই ভোগ করছেন। এ বিষয়ে কথা হয় এডি’র সাথে। তিনি জানান, কিশোরগঞ্জে সমস্যা রয়েছে। দেশে কোথাও এক উপজেলায় এত এতিমখানা নেই। কিশোরগঞ্জে এই অপরাধের সাথে কয়েকজন কর্মচারী জড়িত আছে। আমরা প্রমাণসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব। প্রকৃত এতিম, এতিমখানায় নেই এ কথার সত্যতা রয়েছে। অভিযোগ দিলে আমরা প্রতিটি এতিমখানা এলাকা ভিত্তিক জন প্রতিনিধিদের নিয়ে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।এ বিষয়ে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার মনিমুন আকাতারের মুঠো ফোনে কল দিলে তার ফোন বন্ধ পাওযা যায়।
তারিখঃ২৯.০৭.১৭ ইং

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে