কাওছার হামিদ, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার গুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্যের দোকান গুলোতে নেই কোন সিটিজেন চর্টার বা মুল্য তালিকা।

ফলে প্রতিনিয়ত প্রতারিতসহ হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে সাধারণ গ্রাহক। দীর্ঘদিন ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্যের দাম বেশী হওয়ার ফলে নি¤œ ও মধ্যবৃত্তরা পড়েছে বিপাকে।

সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী সির্টিজেন চার্টার বা মুল্য তালিকা না টাঙ্গিয়ে তাদের খেয়ালখুশি মতো প্রতিটি পণ্যের দাম বেশী নিচ্ছেন বলে একাধিক ভুক্তভোগি অভিযোগ করেছেন।

সরকারি নিয়ম আছে প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্যের দোকানসহ হোটেল-রেস্তোরা গুলোতে সিটিজেন চর্টার বা মুল্য তালিকা থাকা আবশ্যক কিন্তু উপজেলার অধিকাংশ গালামালের দোকান গুলোতে এর কোন বালাই নেই। একাধিক দোকান ঘুরেও পাওয়া যায়নি কোন সিটিজেন চার্টার বা মুল্য তালিকা। শুধুমাত্র কিছু সংখ্যক হোটেল রেস্তোরা গুলোতে সিটিজেন চার্টার বা মুল্য তালিকা লক্ষ্য করা গেছে তা আবার সংখ্যায় অনেক কম। উপজেলা সদরের হোটেল-রেস্তোরা গুলোতে এটি লক্ষ্য করা গেলেও উপজেলা সদরের বাইরের ইউনিয়ন গুলোতে এর কোন বালাই নেই। সিটিজেন চর্টার বা মুল্য তালিকা না থাকার ফলে একদিকে যেমন গ্রাহকরা হচ্ছে হয়রানির স্বীকার অপর দিকে বেশী দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। তাই বাজার মনিটরিং করার জন্য উর্দ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রতিদাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগিরা। এ ব্যপারে কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুর-ই-আলম সিদ্দিক সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ফোন রির্সিভ করেননি।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে