khabar

বিডি নীয়ালা নিউজ(৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ইং-ডেস্ক রিপোর্টঃ শরীরটাকে যাঁরা ফিটফাট রাখতে চান, একটু হালকা-পাতলা থাকতে চান, তাঁরা জলখাবার নিয়ে খুঁতখুঁতে। কেউ কেউ ভাবেন, সকাল আর দুপুরে খেলে মাঝখানে খাওয়ার আর দরকার কী? রাতে যখন ভোজ রয়েছে, বিকেলেই নাশতা কেন?
কিন্তু অভিজ্ঞজনেরা বলেন, শরীর চাইলে খেতে হবে। নইলে ক্ষতি। সে ক্ষেত্রে সকাল আর দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে হালকা কিছু খাওয়া যেতে পারে। বিকেলেও চলতে পারে হালকা নাশতা। ওজনটাকে বাগে রেখে সে রকম খাবার খেতে চাইলে নিচের নিয়মটা একটু দেখে নিন:
পুষ্টি গুণসম্পন্ন হালকা খাবার খান
কী খাচ্ছেন, সেটা জানা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। হালকা নাশতার বিষয়টি যদি ভারী খাবার দিয়ে ভরপুর করে তোলেন, তবে তা আর হালকা থাকে না। হালকা খাবার সব সময় কম ক্যালরির হওয়া চাই। এতে পুষ্টিগুণ অবশ্যই থাকতে হবে। চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, দই প্রভৃতি হালকা খাবার হিসেবে নিতে পারেন। খিদে সে রকম হলে পেস্তাবাদামের একটা স্যান্ডউইচ খেতে পারেন।
বেশি খাবেন না

খাবারে পুষ্টিগুণ যা-ই থাকুক, অল্পে তুষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন, আপনি হালকা নাশতা করছেন। ক্যালরিতে ভর্তি সামান্য পটেটো চিপসও অনেক সময় হালকা নাশতার গুণ নষ্ট করতে পারে। তাই ক্যালরি বিবেচনায় খান।

দিনে দুবারের বেশি হালকা খাবার নয়
বেশিক্ষণ না খেয়ে থাকবেন না। বেশি সময় না খেয়ে থাকলে হালকা খাবারের সময়ও বেশি খেয়ে ফেলতে পারেন। তাই মূল খাবারের আগে নাশতার সময় ও বিরতি দেওয়ার বিষয়টি ঠিক করে নিন। নাশতা আর দুপুরের খাবারের মাঝামাঝি সময়, অর্থাৎ বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে একবার আর দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝে, অর্থাৎ বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে একবার হালকা নাশতা করে নিতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুবার হালকা নাশতায় শরীরের নিস্তেজ ভাব কেটে যায়। সজীবতা ও কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসে। এ ছাড়া খাবারের সময় কম খেতে উৎসাহী করে তুলবে। তথ্যসূত্র: টিএনএন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে