2016-09-28_6_519353

ডেস্ক রিপোর্টঃ  সমকালীন বাংলা সাহিত্যের আধুনিক কবি ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক সমাজের সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন। তার চিরবিদায় বেলায় সর্বস্তরের জনগণ ফুলে ফুলে ঢেকে দিলেন কবির কফিন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কবির এ নাগরিক শ্রদ্ধানুষ্ঠানে রাজনীতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং শিল্প ও সাহিত্যাঙ্গনের প্রতিথযশা ব্যক্তিত্বসহ নানা পেশার মানুষের ঢল নামে। সবাই ফুলেল শ্রদ্ধায় সিক্ত করেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম এ প্রধান কবিকে। তার স্মরণে সেখানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। খোলা হয় শোক বই।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নাগরিক এ শ্রদ্ধানুষ্ঠানের আয়োজন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। পরে সেখান থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে বাদ জোহর তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
পরে তাকে হেলিকপ্টারে করে তার গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে।
আজ বেলা সোয়া ১১টার দিকে সৈয়দ হকের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে আসা হয়। সেখানে ১১টা ২৬ মিনিটে সর্বপ্রথম রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ কবির কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সব্যসাচী এ লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদিন, বীর বিক্রম ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব সাজ্জাদ হোসেন ও প্রটোকল অফিসার খোরশেদ আলম।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, সাবেক ডেপুটি স্পিকার কর্নেল (অব.) শওকত আলী কবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান এ লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশ সরকারের একাধিক মন্ত্রী এবং সাংসদ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন। আসেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এমপি, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি, সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এডভোকেট সাহারা খাতুন, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এভোকেট শামসুল হক টুকু, সাংসদ অপু উকিল, সনজিদা খাতুন এমপি প্রমুখ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
অসাম্প্রদায়িক চেতনা লালনকারী এ কবিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরমধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, কেন্দ্রীয় ১৪ দলের পক্ষেও দীপু মনির নেতৃত্বে অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষে সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃবৃন্দ, গণতন্ত্রী পার্টি নেতৃবৃন্দও শ্রদ্ধা জানান।
কবির কফিনে আরও শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) পক্ষে প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, নজরুল ইনস্টিটিউটের পক্ষে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের পক্ষে সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক হারুণ হাবীব, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারোয়ার আলী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ, সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত, কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী, কবি হালিম আজাদ, কবি আসলাম সানী প্রমুখ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ম. হামিদ, গণসঙ্গীত শিল্পী ফকির আলমগীর, প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরী, সংস্কৃতি সচিব আকতারী মমতাজ, অধ্যাপক আনোয়ার সোসেন, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ, অভিনেতা ঠান্ডু রায়হান, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের নেতা আবু ওসমান চৌধুরী, তথ্য সচিব গোলাম মরতুজা আহমদ, মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশনের পক্ষে অধ্যক্ষ কাজী দেলোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন গাজী, বাংলাদেশ টেলিভিশরে মহাপরিচালক হারুন-অর-রশিদ, ঢাকা থিয়েটারের পক্ষে নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, কবি মোহন রায়হান, শিল্পকলা একাডেমির পক্ষে মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, জাতীয় জাদুঘরের পক্ষে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান শিল্পী হাশেম খান, কথা সাহিত্যিক রশীদ হায়দার, চলচ্চিত্রকার মোর্শেদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের পক্ষে শিল্পী নিসার হোসেন, আবুল বারক আলভী ও শিশির ভট্টাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মিজানুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, শিল্পী রথীদ্রনাথ রায়, মৃনাল কান্তি রায়, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বুলবুল মহলানবীশ, শিল্পী নবীতা ঘোষ, কথা সহিত্যিক অধ্যাপক সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, কথা সহিত্যিক আবুল হাসনাত, সাংবাদিক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, এ্যাটর্নী জেনারেল এ্যাডভেঅকেট মাহবুবে আলম, সাংবাদিক আবেদ খান, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরির্দশক একেএম শহীদুল হক, জাতীয় প্রেসক্লাবের পক্ষে সভাপতি শফিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির পক্ষে পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পক্ষে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের, সারা জাকের, আতাউর রহমান, চিত্রশিল্পী মনিরুজ্জামান প্রমুখ।
বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক), বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, ঢাকা মহানগর উত্তর ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঋষিজ শিল্পী গোষ্ঠী, নৃত্যকলা কেন্দ্র, ক্রান্তি শিল্পী গোষ্ঠী, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, গণসঙ্গীত সমন্বয় পরিষদ, আর টিভি, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, দৈনিক প্রথম আলো পরিবার, এফবিসিসিআই, ঢাকা পদাতিক, বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, জাতীয় কবিতা পরিষদ, ¯্রােত আবৃত্তি সংসদ, ঢাকা থিয়েটার, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার, আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ যুবমৈত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ, পূজা উদযাপন কমিটি, কপিরাইট অফিস, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাসদ, জয়বাংলা সাংস্কৃতিক ঐক্যজোট, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিব), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি), জাতীয় যুব দল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র, জাতীয় পরিবেশ মানবাধিকার কেন্দ্র, ,বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, গণসঙ্গীত সমন্বয় পরিষদ, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন, আবৃত্তি একাডেমি, উজান, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, বাংলাদেশ যুব মৈত্রী, অঙ্কুর প্রকাশনী, বটতলা নাট্যদল, ১৯৭১ সালে ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ, প্রাচ্যনাট, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা গবেষণা পরিষদ, বেঙ্গল ফাউন্ডেশন, মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল), খেলাঘর, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড কবির মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দেশপ্রেমিক এ কবির মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘর থেকে আজ সকালে শহীদ মিনারে নিয়ে আসার আগে ১০টা ১০মিনিটে চ্যানেল আই ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জানাজায় সৈয়দ শামসুল হকের ছেলে সৈয়দ দ্বিতীয় হক, নায়করাজ রাজ্জাক, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ, কবি আসাদ চৌধুরী, নাট্য ব্যক্তিত্ব আবুল হায়াত, নায়ক রাজ্জাকের ছোট ছেলে সম্রাট, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণ থেকে সৈয়দ শামসুল হকের মরদেহ বাংলা একাডেমিতে উদ্দেশে রওনা হয়। বাংলা একাডেমির ফেলো সৈয়দ হকের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর মরদেহ বেলা ১০টা ৪৫ মিনিটে একাডেমির নজরুল মঞ্চে রাখা হয়। বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এবং ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একাডেমির সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় আরো শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবি কামাল চৌধুরী, সংস্কৃতি সচিব বেগম আকতারী মমতাজ, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, চিত্রশিল্পী হাশেম খান, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক মোশাররফ হোসেন, লেখক আবুল হাসনাত প্রমুখ। বাংলা একাডেমি থেকে সোয়া এগারোটার দিকে তার মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয়।
সর্ব স্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখান থেকে দুপুর একটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দ্বিতীয় জানাজার নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাবি উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। পরে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে দুপুর ২টায় কবির মরদেহ কুড়িগ্রামে তার গ্রামের বাড়ি জলেশ্বরীতে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে তেজগাঁও পুরান এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। তেজগাঁও এয়ারপোর্ট থেকে ২টা ২১ মিনিটে হেলিকপ্টার তার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওয়া দেয়।
কবির মরদেহের সঙ্গে সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তারিক সুজাত, কবির সহধর্মিনী সৈয়দা আনোয়ারা হক, পুত্র দ্বিতীয় সৈয়দ হক, মেয়ে ও মেয়ের স্বামীসহ পরিবারের লোকজন যান।
কবি স্বরণে ১ অক্টোবর শনিবার বিকেল ৪টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নাগরিক শোকসভার আয়োজন করেছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট।

 

বি/এস/এস/এন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে