ডেস্ক রিপোর্টঃ দক্ষ জনবল বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহে দক্ষ ও পেশাদার পুলিশ সদস্য তৈরির ক্ষেত্রে একমাত্র বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান স্কুল অব ইন্টেলিজেন্স। ইমিগ্রেশন অফিসারদের প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে গোয়েন্দা প্রশিক্ষণে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্কুল অব ইন্টেলিজেন্স ইতোমধ্যেই সক্ষমতা অর্জন করেছে। প্রচলিত অপরাধের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অপরাধ ও সাইবার অপরাধ বাড়ছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় গোয়েন্দা কার্যক্রমে পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষিত করার বিকল্প নেই। গত সোমবার, ০৫ নভেম্বর বিকেলে উত্তরায় স্পেশাল ব্রাঞ্চের স্কুল অব ইন্টেলিজেন্স এর নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, বিপিএম (বার)।
সোমবার বিকাল ৪টায় উত্তরা ১১নং সেক্টরে নবনির্মিত ভবনে স্কুল অব ইন্টেলিজেন্স নামক প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. জাবেদ পাটোয়ারী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইজিপি ড. জাবেদ পাটোয়ারী আরও বলেন, এসবিতে পোস্টিং হলেই এ বিভাগে কাজ করা যায় না। তাই দরকার ভালো ট্রেনিং। জানা যায়, নব উদ্বোধন হওয়া এ ভবনে ৫টি ক্লাসরুম এবং ২টি ল্যাবের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।পাশাপাশি ইংরেজিতে কথোপকথনসহ বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী করা বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদেরকে।
স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজিপি মীর শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
U/N.