ডেস্ক স্পোর্টসঃ খাদের কিনারা থেকে সেরা চারে। এরপর দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে ঢাকা। চিটাগংকে হারিয়ে ৬ উইকেটে জিতে ফাইনালের পথে এক পা দিয়ে রাখলো তারা। 

টিকে থাকার লড়াইয়ে ঢাকার সামনে বড় লক্ষ্য দিতে পারেনি চিটাগং ভাইকিংস। সাকিব, নারিনদের ঘূর্ণিতে মাত্র ১৩৫ রান সংগ্রহ করে তারা। শেষ পর্যন্ত ২০ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে নোঙর করে ঢাকা। ২০ বলে বলে ১ চারে ২০ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন নুরুল। তাকে সঙ্গ দিয়ে ৭ রানে অপরাজিত থেকে বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়েন পোলার্ড।মিরপুরে এলিমিনেটর ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন চিটাগং অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। কিন্তু ব্যাটসম্যানরা তার আস্থার প্রতিদান  দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি নিজেও ব্যাট হতে অনুজ্জ্বল। ৮ রানে ওপেনার ইয়াসির আলীকে ফেরান রুবেল হোসেন। এরপর সাদমানের সঙ্গে জুটি বেধে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন ক্যামেরন ডেলপোর্ট। ৩৬ রানে ডেলপোর্ট ফিরে যাওয়ার পর মুশফিকও দ্রুতই সাজঘরমুখি হন। বিপর্যয়ে পড়া দলকে সম্মানজনক স্কোর এনে দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এক পাশ আগলে লড়াই করে যাওয়া মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান। আর চিটাগং থামে ১৩৫ রানে।

মূলত সুনিল নারিনের ঘূর্ণিতেই কুপোকাত হয়েছে চিটাগংয়ের ব্যাটসম্যানরা। ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট তুলে নেন তিনি। এদিন সাকিব আল হাসানও ছিলেন যথেষ্ট কিপটে। চার ওভারে তিনি খরচ করেন মাত্র ১১ রান।

B/P/N.

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে