momota

বিডি নীয়ালা নিউজ(২৪ই মার্চ১৬)-আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভোট ব্যাঙ্কের একটা বড় স্তম্ভ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। আর এই সংখ্যালঘুদের বেশির ভাগটা জুড়েই আছে মুসলিম ভোটার। রাজ্যের মোট ভোটের ২৮ শতাংশ ভোটার মুসলিম। তাই এদের সন্তুষ্ট রাখার সবরকম চেষ্টাই করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু এই চেষ্টার মধ্যেও ত্রুটি খুঁজে পেলেন অল বেঙ্গল ইমাম ও মইজ্জিন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট রফিকুল ইসলাম। তাঁর অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রী তাঁর প্রতিশ্রুতি রাখেননি।

রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মুসলিম সম্প্রদায়ের একটা বিরাট অংশ এ ব্যাপারে অজ্ঞ যে মখ্যমন্ত্রী মুসলিমদের জন্য  অনেক কিছু করেছেন বললেও আদতে তিনি করেছেন খুব অল্প কিছু।’ শুধু রফিকুল ইসলামই নন, অনেক মুসলিম নেতাই  মনে করেন প্রতিশ্রুতি  দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মুসলিমদের বোকা বানাচ্ছেন। জামাত-ই-ইসলামি হিন্দের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নুরউদ্দিন বলেন, ‘তিনি হজে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, কিন্তু সেই ব্যবস্থা শুধু বড় লোকদের জন্য। গরীবদের জন্য উনি কী করেছেন?’ এখানেই শেষ নয়। মহম্মদ কামারুজ্জামানের অভিযোগ, ১০ হাজার মাদ্রাসা বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু ৫ বছরে মাত্র ২৩৫টি মাদ্রাসা তৈরি হয়েছে। ভোটের মুখে নারদ কাণ্ড একেই বিপাকে ফেলেছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। যদিও শাসক দলের দাবি সারদার মতো নারদও তাদের ভোট ব্যাঙ্কে কোনও প্রভাব ফেলবে না। কিন্তু মুললিম ভোটারদের অভিযোগের প্রভাব কি ব্যালটে পড়বে?

সূত্রঃ জি-নিউজ

 

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে